MCP IDEA
Moving, Cleaning & Pest Control Services

ক্লিনিং সার্ভিস

ক্লিনিং সার্ভিসেস ইন ঢাকা – 01719198778

ক্লিনিং সার্ভিসেস ইন ঢাকা 01781695325

ক্লিনিং সার্ভিসেস ইন ঢাকা, “MCP IDEA” আপনি কি ঢাকায় ক্লিনিং সার্ভিসেস প্রভাইডার কোম্পানী খুঁজছেন। আমরা সমগ্র ঢাকা শহরে মোজাম্বিক মার্বেল ক্লিনিং সার্ভিস, গ্লাস ক্লিনিং সার্ভিস, সুইমিং পুল ক্লিনিং সার্ভিস, রুম ক্লিনিং সার্ভিস, ওয়াল ক্লিনিং সার্ভিস, সোফা ক্লিনিং সার্ভিস, টাইলস ক্লিনিং সার্ভিস, ওয়াশরুম ক্লিনিং সার্ভিস, কিচেন ক্লিনিং সার্ভিস, বেজমেন্ট ক্লিনিং সার্ভিস, টয়লেট ক্লিনিং সার্ভিস, সহ সকল ধরণের ক্লিনিং সার্ভিস দিয়ে আসছি ইত্যাদি। ক্লিনিং সার্ভিস

ক্লিনিং সার্ভিসেস ইন ঢাকা

ক্লিনিং সার্ভিসেস ইন ঢাকা

পানির ট্যাংক ক্লিনিং সার্ভিস

মাদের আসলে নিশ্চিত হওয়া দরকার আমরা যে পানি ব্যবহার করছি তা পরিষ্কার ও ব্যাক্টেরিয়া মুক্ত কিনা। দূষিত পানি ব্যবহার এর ফলে আমরা যে নানা ধরণের পানি বাহিত রোগ এ আক্রান্ত হই তা থেকে রক্ষা পেতে হলে বছরে অন্তত ২ বার পানির ট্যাঁক পরিষ্কার করা উচিত। তাই আমরা দিচ্ছি পানির ট্যাঁক ক্লিনিং সার্ভিস। আমাদের দক্ষ ক্লিনার অত্তাধুনিক মেশিন দ্বারা পানির ট্যাঁক পরিস্কার করে থাকে। আপনাকে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করাই আমাদের মূল লক্ষ।ঢাকা শহরের যে কোনো জায়গায়ে পানির ট্যাঁক ক্লিনিং সার্ভিস, পেতে কল করুন আমাদের নম্বরে। “ক্লিনিং সার্ভিসেস ইন ঢাকা”

ক্লিনিং সার্ভিস

ক্লিনিং সার্ভিস

ক্লিনিং সার্ভিসেস ইন ঢাকা

ক্লিনিং সার্ভিস আপনি কি ঢাকায় ক্লিনিং সার্ভিসেস, প্রভাইডার কোম্পানী খুঁজছেন। “MCP IDEA”  সমগ্র ঢাকা শহরে মোজাম্বিক মার্বেল ক্লিনিং সার্ভিস, গ্লাস ক্লিনিং সার্ভিস, সুইমিং পুল ক্লিনিং সার্ভিস, রুম ক্লিনিং সার্ভিস, ওয়াল ক্লিনিং সার্ভিস, সোফা ক্লিনিং সার্ভিস, টাইলস ক্লিনিং সার্ভিস, ওয়াশরুম ক্লিনিং সার্ভিস, কিচেন ক্লিনিং সার্ভিস, বেজমেন্ট ক্লিনিং সার্ভিস, টয়লেট ক্লিনিং সার্ভিস সহ সকল ধরণের ক্লিনিং সার্ভিস দিয়ে আসছি। সমগ্র ঢাকা শহরে ক্লিনিং সার্ভিস প্রদান করার জন্য আমাদের একটি দক্ষ কর্মী বাহিনী কাজ করে আসছে। আমরা বিশ্বাস করি ক্লায়েন্টের সন্তুষ্টিই আমাদের মূলধন। Mcp Idea

সার্ভিসের মূল্য নির্ধারণ

সার্ভিসের মূল্য আলোচনার মাধ্যমে নির্ধারণ করা হবে।
পেমেন্ট পদ্ধতি

আপনার সুবিধা অনুযায়ি যেকোন ভাবেই আমাদেরকে পেমেন্ট করতে পারেন। ক্যাশ অথবা মোবাইল ব্যাংকিং মাধ্যমেই আমরা পেমেন্ট রিসিভ করি।

পরিচ্ছন্নতার জন্য রেগুলার ক্লিনিং অথবা ডিপ ক্লিনিং – কোনটি চাই!

ময়লা ও অপরিষ্কার পরিবেশ থেকে রোগ জীবানুর উৎপত্তি! সেজন্য বাড়ি-ঘর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও দূষণমুক্ত রাখা প্রয়োজন। ক্লিনিং বলতে আমরা বুঝি পরিষ্কারের জন্য যা ই করা হয় সেগুলোকে । তবে প্রয়োজনীয়তার ভিত্তিতে আমরা দু’ভাবে পরিষ্কার করে থাকি – একটি হলো রেগুলার ক্লিনিং যা প্রতিদিনের প্রয়োজনে করা আবশ্যক, আর একটি হলো ডিপ ক্লিনিং, সার্ভিস যেটি সাধারণত সপ্তাহে বা মাসে একবার করা হয় । ক্লিনিং সার্ভিসেস ইন ঢাকা

রেগুলার ক্লিনিং: নিত্য প্রয়োজনে যেসব জিনিস ব্যবহার করা হয়, সেগুলো নিয়মিত পরিষ্কার করা প্রয়োজন । প্রতিদিন আমরা সাধারনভাবে এবং দ্রুত সময়ের মধ্যে পরিষ্কার সম্পন্ন করতে চাই । দৈনন্দিন পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার জন্য যে কাজগুলো না করলেই নয়, জেনে নেওয়া যাক তেমনই কিছু ক্লিনিং সম্পর্কে। ক্লিনিং সার্ভিসেস ইন ঢাকা,

ফ্লোর/টাইলস ক্লিনিং: ফ্লোর ক্লিনিং নিয়মিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । বেডরুম, ড্রয়িং রুম ও বারান্দার ফ্লোর ঝাড়ু দেয়া, পানি দিয়ে মোছা রেগুলার ফ্লোর ক্লিনিং এর মধ্যে পড়ে । বাজারে বিভিন্ন দামের ও মানের মপিং ব্রাশ পাওয়া যায়, এতে পরিশ্রম কম হয়।  পেস্ট কন্ট্রোল সার্ভিস

ক্লিনিং সার্ভিসেস ইন ঢাকা

ফার্নিচার ক্লিনিং: ফার্নিচার ক্লিনিং এর মধ্যে পড়ে ডাইনিং টেবিল, টি টেবিল, সাইড টেবিল, সোফা, আলমারি বা কাপবোর্ড পরিষ্কার । শুকনো কাপড় দিয়ে প্রতিদিন ফার্নিচার পরিষ্কার করা প্রয়োজন। এর জন্য দিনে যে কোন ফ্রী টাইম বেছে নিতে পারেন। ক্লিনিং সার্ভিসেস ইন ঢাকা,

কিচেন ক্লিনিং: কিচেনে যেহেতু প্রতিদিন রান্না ও রান্নার অন্যান্য কাজ করা হয়, তাই প্রতিদিন ময়লাও হয় অনেক বেশী । নিয়মিত কিচেন পরিষ্কার করা ও অত্যন্ত জরুরী। কিচেন সিঙ্ক ও বেসিনের আশপাশ, স্টোভ ও তার পাশের জায়গা নিয়মিত পরিষ্কার না করলে হলদেভাব থেকে যাবে ।

ডিপ ক্লিনিং: প্রতিদিন ঘর পরিষ্কার করা হলেও ঘর পরিচ্ছন্ন দেখায় না মনের মতো! তাছাড়া, বাসায় মেহমান বা কোন অনুষ্ঠানের আগেও প্রয়োজন হয় ডিপ ক্লিনিং । সেজন্য প্রয়োজন সপ্তাহে ১ বার ডিপ ক্লিনিং বা ভালোভাবে পরিষ্কার। এজন্য প্রয়োজন বেশি সময়ের, সপ্তাহের যে কোন ছুটির দিন বেছে নিতে পারেন । এতে আপনি পরিবারের সদস্যদের ও সহযোগিতা পেয়ে যাবেন । “MCP IDEA” ক্লিনিং সার্ভিসেস ইন ঢাকা,

ডিপ ক্লিনিং এর মধ্যে পড়ে দরজা, জানালা ও থাই গ্লাস পরিষ্কার, হোম অ্যাপ্লায়েন্স/কিচেন অ্যাপ্লায়েন্স পরিষ্কার, ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্স পরিষ্কার, ওয়াশরুম ও পরিষ্কার, সিড়ি বা ছাদের কমন স্পেস পরিষ্কার, কার্পেট পরিষ্কার ইত্যাদি । এক কথায়, ঘরের কোন কোণায় যেন ধুলো যেন জমে না থাকে, তাই ডিপ ক্লিনিং এর প্রয়োজন হয় । ক্লিনিং সার্ভিসেস ইন ঢাকা,

ক্লিনিং সার্ভিসের জন্য বিভিন্ন অনলাইন সার্ভিস কোম্পানি রয়েছে, চাইলে বিভিন্ন প্রফেশনাল ক্লিনারদের ও সহায়তা নিতে পারেন । তবে ডিপ ক্লিনিং করানোর খরচ রেগুলার ক্লিনিং এর চেয়ে একটু বেশী । তাই সেবা নেওয়ার আগেই জেনে নিন আপনি ডিপ ক্লিনিং এ কী কী সার্ভিস পাচ্ছেন বা তারা ক্লিনিং এর জন্য কী কী উপাদান সরবরাহ করছে, আপনার প্রয়োজনীয়তার সাথে মিলিয়ে নিন । ক্লিনিং সার্ভিসেস ইন ঢাকা,

নিজের ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে পরিচ্ছন্নতার বিকল্প নেই! তবে, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার জন্য সময় না পেলে কাজটি করিয়ে নিতে পারেন পেশাদার ক্লিনারদের দিয়েওতে অন ডিমান্ড ক্লিনার, ডিপ ক্লিনিং ও লাইট ক্লিনিং সার্ভিস থেকে বেছে নিন চাহিদামতো আপনার পছন্দের ক্লিনিং সার্ভিসটি । ক্লিনিং সার্ভিসেস ইন ঢাকা

আপনার বাসা/ অফিসের মূল্যবান আসবাবপত্র ও মালামাল এবং ফ্লোর পরিষ্কার রাখতে আমদের রয়েছে দক্ষ ক্লিনিং সার্ভিস ও টিম।

 

 

বিশুদ্ধ পানির সঙ্কট কাটছে না। দিন দিন ভয়াবহ হচ্ছে। বাংলাদেশ, বিশেষ করে রাজধানী ঢাকায় ক্লিনিং সার্ভিসেস ইন ঢাকা, পানির সঙ্কট অত্যন্ত প্রবল। আবর্জনা, কলকারখানার বর্জ্য, মলমূত্র নদীনালায় পড়ে পানিকে দূষিত করছে অনবরত। বুড়িগঙ্গা ও শীতলক্ষ্যার চারপাশে দেখা যায় আবর্জনার স্তূপের পাশাপাশি ও অসংখ্য শৌচাগার। নদীর তীরে বসবাসকারী মানুষরা গৃহস্থালির বর্জ্য নদীতে ফেলে ভরিয়ে ফেলছেন। এই সব আবর্জনা পচে অবস্থাকে আরো সঙ্গিন করে তুলছে। এমনকি রাজধানীর লেকগুলোও দূষণের হাত থেকে রক্ষা পাচ্ছে না। ওয়াসার পানিতেও ভীষণ দূষণ। পানি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ওয়াসার ওপরও নির্ভর করতে পারছে না মানুষ। পাইপ দিয়ে দুর্গন্ধময় নোংরা পানি ও বর্জ্য আসছে। অনেক ক্ষেত্রে পাইপে ছিদ্র হয়েও এরকমটি ঘটে থাকে। গ্রীষ্মকালে অবস্থাটা চরমে ওঠে। এই পানি পান বা ব্যবহার করে কলেরা, ডায়রিয়া, টাইফয়েড, জন্ডিস, চর্মরোগ ইত্যাদি অসুখ বিসুখে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ। হাসপাতালগুলোও সামলাতে পারে না রোগীর চাপ। ক্লিনিং সার্ভিসেস ইন ঢাকা,
ঢাকা ওয়াসার পানি দূষিত হওয়ার অনেক কারণের মধ্যে ৪টি প্রধান কারণ বলা যেতে পারে। তা হলো, (১)
ভূগর্ভস্থ পানি ছাড়া নদী থেকে সরবরাহ করা পানি সঠিক উপায়ে শোধন না করা, পানির জলাধারগুলো রক্ষণাবেক্ষণ না করা তদুপরি শোধনাগারে পানি শোধনের সময় সঠিক পরিমাণে শোধন কেমিক্যাল না দেয়া, (২) ক্লিনিং সার্ভিসেস ইন ঢাকা,
পর্যাপ্ত দূরত্ব রক্ষা না করে সমান্তরালে পানির লাইন ও পয়ঃনিষ্কাশন লাইন স্থাপন, নাগরিক সচেতনতার অভাব এবং ওভারহেড ট্যাঙ্ক নিয়মিত পরিষ্কার না করা। ঢাকা শহরের বহু পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন লাইন যুগ-প্রাচীন। সেই কবে স্থাপন করা হয়েছে। এরপর জোরাতালি ছাড়া কার্যত কিছু করা হয়নি। তদুপরি অনেক ক্ষেত্রে লাইনগুলো গায়ে গায়ে লাগানো। ফলে কোনো কারণে দুটি লাইনের কোনো একটি অংশ ফেটে বা ভেঙে গেলে খাবার পানির সঙ্গে ময়লা-আবর্জনা মিশে যায়, (৩)
অনেক সময় রাস্তার পাশের বাসিন্দা পানি বা সুয়্যারেজ লাইন নেয়ার জন্য লোক নিয়োগ করেন। অনেক ক্ষেত্রে তারা থাকে অদক্ষ। ফলে কোদাল চালাতে গিয়েও পাইপ ফেটে যায়। খাবার পানির সঙ্গে ময়লা মিশ্রিত হওয়ার ক্ষেত্র প্রস্তুত হয়, (৪) ক্লিনিং সার্ভিসেস ইন ঢাকা,
ওভারহেড ট্যাঙ্ক নিয়মিত পরিষ্কার না করাও পানি দূষিত হয়ে পড়ার জন্য কম দায়ী নয়। এর ফলে ট্যাঙ্কে শুধু শেওলা জমা হয় না, ইঁদুর-বিড়াল পড়ে ও পচে-গলে পানি দূষিত ও দুর্গন্ধযুক্ত করে। অথচ কি গরম কি শীত! সারাক্ষণই মনে হয় গলাটা যদি একটু ভেজানো যেত। কিন্তু সেখানেই বিপত্তি। যেখানে সেখানের পানি দিয়ে তো আর তৃষ্ণা মেটানো যায় না। কেননা, পানি বিশুদ্ধ না হলে রয়েছে নানা রোগে আক্রান্ত হওয়ার ভয়। আর গরমে পানিবাহিত রোগের প্রাদুর্ভাব যে সবচেয়ে বেশি তা সবারই জানা। MCP IDEA,
নিজের স্বাস্থ্য রক্ষার খাতিরে দূষিত পানি পান না করে পানির বিশুদ্ধতা রক্ষা করার সর্বাত্মক চেষ্টা করা দরকার সবার। এ ব্যাপারে ঢাকা ওয়াসার করণীয় সবচেয়ে বেশি। সার্বিকভাবে ঢাকা শহরের আসন্ন পানি সঙ্কট নিয়ে শিগগির কোনো উদ্যোগ না নিলে তা আস্তে আস্তে ভয়াবহ রূপ ধারণ করবে। কথায় আছে দেয়ালে পিঠ না ঠেকলে আমরা সচেতন হই না। ঢাকার পানি সমস্যার সাথে ওয়াসা তথা সরকারের পদক্ষেপ দেখে কিন্তু তারই প্রমাণ মেলে। কিন্তু আমরা চাই জীবন রক্ষাকারী বিশুদ্ধ পাানির সমস্যার সঠিক সমাধান। পানির সঙ্কট না মিটলে ঢাকাবাসীই অসুস্থ হয়ে পড়বে না সমস্যায় পড়বে সরকারও।
বাংলাদেশের বিশুদ্ধ পানির সঙ্কটের কারণ বিবিধ। কিন্তু প্রায় সব কারণই মানুষের তৈরি। কারণগুলো কী?
১. বাংলাদেশের জনবিস্ফোরণ এই সমস্যার অন্যতম কারণ। বছর-প্রতি বাংলাদেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ২.০৭%, বছর-প্রতি এই বিপুল হারে জনসংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকলেও পানিসম্পদ কিন্তু একই থাকছে। ফলে অদূর ভবিষ্যতে প্রচুর মানুষ বিশুদ্ধ পানির অভাবে পড়বে।
২. সাধারণ মানুষের দায়িত্বহীনটাও পানি-সমস্যার অন্যতম কারণ। এই ভোগবাদী সমাজে সকলেই কেবল নিজের স্বার্থ দেখে। আগামী প্রজন্মের দিকে নজর না দিয়ে নিজের স্বাচ্ছন্দ্যের জন্য পানির ব্যাপারে হয় অমিতব্যয়ী। ফলে পানিসম্পদ আজ খাদের কিনারে এস পৌঁছেছে।
৩. দ্রুত নগরায়ন ঘটানোও এর এক অন্যতম কারণ। কোনো নগরে একসাথে বহু লোক বসবাস করায় সেই অঞ্চলের সীমিত পানির ভা-ারে টান পড়ে। ফলে পানি-সমস্যা দেখা দেয়।
৪. আমাদের দেশের বেশ কিছু অংশে ভূপৃষ্ঠ পানি ব্যবহার না করে ভূগর্ভের পানি ব্যবহার করে পাম্পের সাহায্যে উপরে এনে জমিতে ব্যবহার করাও অন্যতম কারণ।
প্রশ্ন হলো পানি-সমস্যার সমাধানের উপায় :
১. বৃষ্টির পানির ব্যবহার বাড়াতে হবে। আমরা একটা খুব সহজ উপায়ে বৃষ্টির পানিকে সংগ্রহ, সঞ্চয় ও পরিশুদ্ধ করে প্রয়োজনীয় কাজে ব্যবহার করতে পারি। ছাদে জমা করা বৃষ্টির পানি পাইপের মাধ্যমে একটি ট্যাঙ্কে পাঠানো যেতে পারে। ছাদে পড়েক্লিনিং সার্ভিস,  থাকা শুকনো পাতা, ধুলো, ইত্যাদি যাতে মাটির নিচের পানির ট্যাঙ্কে না ঢোকে, তার জন্য একটি জালি পাইপের মুখে বসাতে হবে। এই পানিকে খাওয়ার উপযোগী করে তুলতে পরিশোধন করতে হবে। এক চামচ ব্লিচিং পাউডার দিয়ে ২০০ লিটার পানি বা একটা ০.৫ গ্রাম ক্লোরিন ট্যাবলেট দিয়ে ২০ লিটার পানি পরিশুদ্ধ করা যায়। তবে সতর্কতা হিসেবে বৃষ্টির প্রথম ১০-১৫ মিনিটের পানি সংগ্রহ না করাই উচিত। তাতে নানা দূষণের সম্ভাবনা থাকে। ক্লিনিং সার্ভিসেস ইন ঢাকা
২. সেচের কাজে ভূগর্ভের পানি ব্যবহার কম করা, যেখানে সম্ভব সেখানে ভূগর্ভের পানি সেচের কাজে না লাগিয়ে, খাল কেটে নিকটস্থ বিল, নদী বা জলাশয় থেকে পানি এনে সেচের কাজে লাগানো যেতে পারে। সরকারকেই এই ব্যাপারে উদ্যোগ নিতে হবে।
৩. বৃষ্টির পানিকে ভূগর্ভে পাঠানো, লোহা-কংক্রিট এ ভরা এই শহরে বৃষ্টির পানি মাটির ছোঁয়া পায় না। সেই পানি ড্রেনের মাধ্যমে নদী হয়ে সাগরে চলে যায়। ফলে এই পানি ভূপৃষ্ঠেই থেকে যায়, ভূগর্ভে আর যায় না। তাই কৃত্রিমভাবে বৃষ্টিখাত তৈরি করে সেখানে কুয়ো তৈরি করে দ্রুত বৃষ্টির পানির কিছু অংশ ভূগর্ভে চালান করে প্রাকৃতিকভাবে সংরক্ষণ করতে পারি। যদিও কাজ জটিল, তবু পরিবেশ রক্ষার স্বার্থে তা করা জরুরি।
৪. পানির আধারগুলো (নদী) দূষিত না করা। নদীগুলোকে দূষণমুক্ত করতে হবে। নদীর পানির ব্যবহার বাড়াতে হবে।
এদেশে পানি নিয়ে আলোচনা আর গবেষণা হয় খুব কম। এ ভয়ঙ্কর সমস্যাটির দিকে এখনই আলোকপাত না করলে ভবিষ্যতে এর ফল হবে মারাত্মক। বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ এর জন্য আমাদেরক্লিনিং সার্ভিস,  পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের ৭টি রাজ্যে ইতোমধ্যে আইন প্রণয়ন করা হয়েছে। সেখানে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণে মানুষ সচেষ্ট হয়ে উঠেছে। আমাদের দেশেও এ জাতীয় আইন করা যেতে পারে। পানি-সমস্যার মুক্তির সহজ পথকে দেশের মানুষের মন থেকে গ্রহণ করতে হবে।
পানির সমস্যা যে কেবল বাংলাদেশের তা অবশ্য নয়। বলতে গেলে সমস্যাটি বিশ্বব্যাপী। বলা হয়ে থাকে যে, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ যদি কখনও বাধে তা হলে তা বাঁধবে পানি নিয়ে। বিশ্বজুড়ে পানি সংকটের কারণ যতটা না প্রকৃতিগত, তার চাইতে অনেক বেশি মনুষ্যসৃষ্ট। বিশ্বের ২৬০টি দীর্ঘ ও বৃহৎ নদী দুই বা ততোধিক দেশের মধ্য দিয়া প্রবাহিত। নদ-নদীর পানি ব্যবস্থাপনা ছাড়াও ক্লিনিং সার্ভিস, পরিবেশ-প্রতিবেশগত আরও নানান কারণে দুনিয়ার দেশে দেশে বিশুদ্ধ পানির সমস্যা প্রকট হয়ে দেখা দিয়েছে এরই মধ্যে। ওয়ার্ল্ড ওয়াটার কাউন্সিলের হিসাব অনুযায়ী বিশ্বের ১১০ কোটি মানুষ আজ সুপেয় পানির অধিকার হতে বঞ্চিত। পৃথিবীতে প্রতিদিন গড়ে ৩৯ হাজার শিশু মারা যায় পানিবাহিত রোগে। ডায়রিয়ায় মারা যায় ১০ লাখ ৮০ হাজার মানুষ।
ক্লিনিং সার্ভিসেস
বলাবাহুল্য, ডায়রিয়া রোগের প্রধান কারণ দূষিত পানি। ইতোমধ্যে বিশ্বের ৮৯ শতাংশ মানুষ পরিষ্কার পানি পাচ্ছেন। বিশেষ করে চীন ও ভারতে অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতির সাথে সাথে পানি সরবরাহেরও উন্নতি হয়েছে। ২০১৫ সাল নাগাদ ৯২ শতাংশ মানুষের কাছে পরিষ্কার পানি পৌঁছে দেয়া যাবে বলে আশা ব্যক্ত করেছিল জাতিসংঘ। কিন্তু সে লক্ষ্যে এখনও পৌঁছা যায়নি। বিশ্বের জনসাধারণের একটা বিরাট অংশ অর্থাৎ ১১ শতাংশ মানুষ বিশুদ্ধ পানি পান থেকে বঞ্চিত। অন্য কথায় পৃথিবীর প্রায় ৮০ কোটি (৭৮৩ মিলিয়ন) মানুষ প্রতিদিন দূষিত পানি পান করছে। ক্লিনিং সার্ভিস,
জাতিসংঘে সুপেয় পানির অধিকারকে মানবাধিকার হিসাবে স্বীকৃতি দেয়া হলেও সেখানে লক্ষ করা যায় যে, শুধু কাগজে-কলমে আইন করে কাজ হয় না। আমার মনে হয় এটা ক্লিনিং সার্ভিস, অত্যন্ত জটিল বিষয়, যার বাস্তবায়নও সহজ নয়। এজন্য প্রয়োজন বিশেষ কলাকৌশলের। পৃথিবীর চারভাগের মধ্যে তিনভাগ পানি। কিন্তু এই বিশাল পরিমাণ পানির মধ্যে মাত্র ২ শতাংশ পানি পান করার যোগ্য। আবার এই পানির একটা বড় অংশই রয়েছে বরফ হিসেবে। এই অ-লবণাক্ত পানির বাকি অংশ রয়েছে ভূপৃষ্ঠে ও ভূগর্ভে। এই পানির ৮৩% ব্যবহার হয় কৃষিকার্যে ও বাকি ১৭% শিল্প, গৃহস্থালির প্রয়োজনে। তাই পৃথিবীর পানিসম্পদ যা এক সময় অফুরন্ত উৎস হিসেবে গণ্য হতো তা আজ বিরল সম্পদে পরিণত হচ্ছে। আগামী ২০২৫ সালের মধ্যে গোটা পৃথিবীর দুই-তৃতীয়াংশ মানুষ বিশুদ্ধ পানির অভাবের মুখোমুখি হবে। বাংলাদেশের অবস্থা হবে ভয়াবহ। এ বিষয়টি নিয়ে এখনই ভাবতে হবে।
য় লেখক : সাংবাদিক ও কলামিস্ট
Content 154/11/A, West Nakhalpara, Tejgoan, Dhaka, 1215, Call:
+880 1962 180 678,
+880 1781 695 325,
+880 1719 198 778,
+880 1999 979 411,
+880 1629 877 050

 

© MCP Idea, 2007-2020.

Design & Developed by AtZ Technology - A World Best Web Development Company